বইমেলায় চলচ্চিত্রবিষয়ক বই

প্রতিবছরের মতো এবারও একুশের গ্রন্থমেলায় কয়েক হাজার বই প্রকাশিত হয়েছে। সেগুলোর মধ্যে সৃজনশীল সাহিত্য যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে মননশীল সাহিত্যও। গল্প-উপন্যাস-কবিতার বইয়ের বাইরেও প্রবন্ধের বইয়ের প্রতি মানুষের রয়েছে আলাদা আগ্রহ, বিশেষ করে চলচ্চিত্রবিষয়ক বইয়ের ওপর।
২০১৯ সালের বইমেলায় প্রকাশিত ও যন্ত্রস্থ চলচ্চিত্রবিষয়ক বইগুলোর মধ্যে রয়েছে খন্দকার মাহমুদুল হাসানের ‘চলচ্চিত্র’, এটি বের করছে কথাপ্রকাশ। কথাপ্রকাশ থেকে আরো বেরিয়েছে তারেক মাসুদের ‘চলচ্চিত্রকথা’, বেলায়েত হোসেন মামুনের ‘চলচ্চিত্রপাঠ’ ও বিধান রিবেরুর ‘চলচ্চিত্র বোধিনী’।
কবি প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে মুহাম্মদ আলতামিশ নাবিলের ‘মহারাজা তোমারে সেলাম’। ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের বেরিয়েছে দুটি বই। তাঁর ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র’ বইটি বেরিয়েছে জাতীয় সাহিত্য প্রকাশ থেকে এবং ‘হীরালাল উপাখ্যান : এক আলো ছায়ার চিত্রনাট্য’ বেরিয়েছে যুক্ত প্রকাশনী থেকে। রোদেলা প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে সৈয়দ নাজমুস সাকিবের ‘সিনেমামা’। ঐতিহ্য প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে দুটি বই। একটি রুদ্র আরিফের ‘ডেভিড লিঞ্চের দিনলিপি’, আরেকটি হলো জনি হকের ‘কান কথা’।
বাংলাদেশ সিনেমা অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট থেকে বেরিয়েছে নাদির জুনাইদের ‘চিন্তাশীল চলচ্চিত্র’। বাংলাদেশের প্রয়াত বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালকদের নিয়ে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে ফাহমিদুল হক সম্পাদিত বই ‘স্মৃতিসত্তা ভবিষ্যৎ’।
শ্রাবণ প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে রেজা ঘটকের ‘চলচ্চিত্রের দেশ বিদেশ’। বাংলানামা থেকে বেরিয়েছে মঈন আবদুল্লাহর লেখা ‘সিনেমা হলে তালা’।
খড়িমাটি প্রকাশনী থেকে বেরিয়েছে শৈবাল চৌধুরীর লেখা ‘রৌদ্রছায়ার লুকোচুরি খেলা’, যন্ত্রস্থ আছে মনিরুল মনির সম্পাদিত ‘ইঙ্গমার বার্গম্যান’, জাহেদ সরওয়ারের লেখা ‘সিনেমা ও হেজিমনি’ বইটি বেরিয়েছে, অদিতি ফাল্গুনীর ‘সুইডিশ আত্মার প্রতিভূ ইঙ্গমার বার্গম্যান’ বইটি বেরোনোর কথা থাকলেও এখনো বের হয়নি।