অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ডিআইজি মনিরুজ্জামান

পুলিশের খুলনা রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, দুই একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনায় বিশাল এই পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি বা ইমেজ সংকট হয়েছে তা কিন্তু নয়। সাধারণ অপরাধীদের মতোই অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিচারের আওতায় এনে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। পুলিশ বাহিনীকে সুশৃঙ্খল বাহিনী গড়ে তোলার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।
আজ সোমবার সকালে মেহেরপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে নবনির্মিত প্রধান ফটকের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিআইজি এসব কথা বলেন।
ডিআইজি মনিরুজ্জামান বলেন, মেহেরপুর এককালে ছিল একটি আতঙ্কিত জনপদ। পুলিশ নিরন্তর কাজ করে সেই আতঙ্ক কাটিয়ে তুলেছে। মেহেরপুরে পুলিশের অনেক ক্যাম্প ও ফাঁড়ি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করা হয়েছিল এলাকার মানুষকে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। পুলিশ বিভাগ এখন স্থায়ী ক্যাম্প করার কাজ করছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি স্থানে পাকা ক্যাম্প করা হয়েছে। খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে মেহেরপুরের বাকি অস্থায়ী ক্যাম্পগুলোও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে সরিয়ে স্থায়ীভাবে করা হবে।
পরে মেহেরপুর পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে বিভাগীয় মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ডিআইজি এস এম মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি একরামুল হাবীব, অধিনায়ক খোন্দকার রফিকুল ইসলাম, মেহেরপুরের পুলিশ সুপার হামিদুল আলম, খুলনার পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান, যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান, সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির, কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার প্রলয় চিসিম, বাগেরহাটের পুলিশ সুপার নিজামুল হক মোল্লা, ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার আলতাফ হোসেন, মাগুরার পুলিশ সুপার এ কে এম এহসান উল্লাহ, নড়াইলের পুলিশ সুপার সরদার রকিবুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার রশিদুল ইসলাম, খুলনার আরআরএফ কমান্ড্যান্ট আলী আহমদ খান।