মালয়েশিয়ার সেগি ইউনিভার্সিটির সাংস্কৃতিক উৎসবে রানার্সআপ বাংলাদেশ

বিশ্বের ১৬ দেশকে হারিয়ে মালয়েশিয়ার সেগি ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক উৎসবে রানার্সআপের্ স্বীকৃতি পেয়েছে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি শিক্ষাথীরা।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের অদূরে কোতাদামানসারা এলাকায় শান্ত-সবুজ, নিরিবিলি পরিবেশে সেগি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস। গত বৃহস্পতিবার এখানেই ক্যাম্পাসের হলরূমে অনুষ্ঠিত হয় সাংস্কৃতিক উৎসব।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই একের পর এক নাচ, গান আর ফ্যাশন শোতে মুখরিত হয়ে উঠে সেগি ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস। ওই সময় হলরুম ছিল কানায় কানায় পূর্ণ।
সুদান, ফিলিস্তিন ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ফ্যাশান শোর মধ্য দিয়ে শুরু হয় মনমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। পরে গানের তালে তালে নাচে অংশ নেয় বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগীরা। সেগি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ১৬টি দেশের শিক্ষার্থীরা সাংস্কৃতিক উৎসবে অংশ নেয়। অসাধারণ পারফরমেন্সে দর্শক ও বিচারকদের মন কাড়ে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা।
অনুষ্ঠানে রানার্সআপ পুরস্কার ওঠে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের হাতে। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মোহাম্মদ ফারুক বিন আব্দুল ফাতাহ, রিম আব্দেল রহমান সিদামেদ মোহাম্মদ।
সেগি ইউনিভার্সিটির অন্তর্জাতিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন কুয়ালালামপুর বাংলাদেশ দূতাবাসের ফাস্ট সেক্রেটারি (বাণিজ্য) ধনঞ্জয় কুমার দাশ, এজিডি আইটি সলুশানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সেলিম, ডিভিসি স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স অধ্যাপক আজরিন আসমাদি আরেফিন, স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ম্যানাজার মিসেস পামেলা আন্নে,ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট সেগির প্রেসিডেন্ট ফয়সাল সাইদ, বাংলাদেশ স্টুডেন্ট সোসাইটি সেগি ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্ট কে এম ফাহাদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট তৌহিদ খানসহ মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা।