Skip to main content
NTV Online

শিল্প ও সাহিত্য

শিল্প ও সাহিত্য
  • অ ফ A
  • গদ্য
  • কবিতা
  • সাক্ষাৎকার
  • গ্রন্থ আলোচনা
  • বইমেলা
  • চিত্রকলা
  • শিল্পসাহিত্যের খবর
  • পুরস্কার ও অনুষ্ঠান
  • চলচ্চিত্র
  • আলোকচিত্র
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
Follow
  • শিল্প ও সাহিত্য
ছবি

বর্ণিল সাজে সেমন্তী সৌমি

লাল টুকটুকে মিম

একান্তে তাহসান-রোজা

মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর ৫ খাবার

মেট গালা ফ্যাশনে দ্যুতি ছড়ালেন কিয়ারা

গ্রীষ্মের ফুলে ভিন্নরূপে রাজধানীর প্রকৃতি

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণে প্রধান উপদেষ্টা

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

পুলিশ সপ্তাহ শুরু

স্টাইলিশ মিম

ভিডিও
সংলাপ প্রতিদিন : পর্ব ২৩৯
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৮৬৮
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৮৬৮
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৫৯
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৫৯
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৩
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
ছুটির দিনের গান : পর্ব ৪১৫ (সরাসরি)
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
এ লগন গান শোনাবার : পর্ব ২০৫
ফাউল জামাই : পর্ব ৯৫
গানের বাজার, পর্ব ২৩৩
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫২৫
স্বাস্থ্য প্রতিদিন : পর্ব ৫৫২৫
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৬
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৬
আকিমুন রহমান
১০:৫০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
আপডেট: ১১:১৫, ০২ এপ্রিল ২০১৫
আকিমুন রহমান
১০:৫০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
আপডেট: ১১:১৫, ০২ এপ্রিল ২০১৫
আরও খবর
কাজী নজরুল ইসলাম : দ্রোহের কবি, সম্প্রীতির কবি
আন্দোলন-সংগ্রাম, রাজনীতিতে নজরুল-সাহিত্যের প্রভাব
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এশিয়া অঞ্চলে বিজয়ী ফারিয়া বাশার
স্বাগত ১৪৩২: বাংলা নববর্ষ বাঙালির উৎসব
ঢাকার ঈদ মিছিলে মোগল ঐতিহ্য
উপন্যাস (কিস্তি ৮)

সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন

আকিমুন রহমান
১০:৫০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
আপডেট: ১১:১৫, ০২ এপ্রিল ২০১৫
আকিমুন রহমান
১০:৫০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫
আপডেট: ১১:১৫, ০২ এপ্রিল ২০১৫

‘কেমনে শুনিলো কন্যা নিজঝুম জলের ডাক!’

মায়ে ছন্দে-বন্ধে চুকা রাঁধতে থাকে পুরাটা দুপুর। তবে তার নজর কেবল চুলার জ্বাল কি সালুনের দিকেই আটকা দিয়ে থাকে না। মেয়ে তার একলা খেলাখেলি করে উঠানে। হোক নিজের বাড়ি, কিন্তু পোলাপাইন মানুষ। তার মতি কোনদিক থেকে কোনদিকে যাবে- কে বলতে পারে! সেই জন্য মায়ে কাজকাম করে, আর ক্ষণে ক্ষণে নজর দেয় উঠানের দিকে। চুলার বাম পাশেই রান্ধনঘরের একদিকের বেড়া। বেড়ার গায়ে জালি কাটা এট্টুখানি জানালা। চুলার পাতা-লাকড়ির জ্বাল ছাইদাড়া দিয়া নাড়াচাড়া দিতে দিতে মায়ে যখন তখন দেখে নিতে পারে, মেয়ে তার কী করে। সেয় খেলে, না, কোনোদিগে যাওয়ার জন্য পাও বাড়াইতাছে চুপেচাপে!

সেদিনকার রান্ধারান্ধি তখন প্রায় শেষ। চুলায় খালি চাপিলা মাছের চুকা তরকারিটা। সেইটা নামতে আর কতোক্ষণ! মেয়ে এখন তার গোসল করে আসলেই হয়। তাইলে গরম গরম ভাত তরকারিটা মেয়ের পাতে দিতে পারে মায়ে। ঠাণ্ডা হলে এই তেঁতুল-চাপিলার চুকা কি আর তেমন মজা লাগে, গরমটা যেমন?

‘ও জুলি, গুছুল কইরা আয়’ – মা হাঁক দেয়।

জুলেখা এক্কা-দোক্কা খেলার নড়ানড়ি বন্ধ করে আসমানের দিকে চায়। মাগ্গো মা! রইদ কি গমগমাইতাছে! এমুন সোমে পানিত ডুবাইতে কি আরামের আরাম যে লাগব! এই কথা পলকে মনে আসে জুলেখার। আবার সঙ্গে সঙ্গে এও মনে আসে যে, তাগো পুষ্কুনির পানি আর পানি নাই এই চৈত মাইস্যা দিনে। ডুব দেওয়ার মতন পানিও আর এই সময়ে নাই তাদের পুকুরে। ডুব দিয়া গোসল করার দিন বহুত দিন আগেই ফুরাইছে। এখন কেবল কয় লোটা পানি আলগোছে তুলে শরীরে ঢালা।

তবে, পুষ্কুনি ভরা যখন থই থই পানি; তখনো কি জুলেখায় একলা পানিতে নেমে ডুব-গোসল করতে পারে!  মায়ে সঙ্গে থাকলে এট্টু সময়ের জন্য পারে। নাইলে না। তার মায়ের  কড়া নিষেধ দেওয়া আছে। একলা পুকুরে কোনোদিনও তুমি নামতে যাইবা না মাইয়া! খবরদার কইলাম! তোমার আশপাশে থাকবো না একখান জনমনিষ্যি, ওদিগে মায়ে থাকব নে চুলার পাড়ে। তোমার ভালাবুরার খেয়াল রাখব কে? কে না জানে যে, খোদার দুনিয়ায় বান-বাতাসের কোনো অভাব নাই। একলা পাইয়া মাইয়ারে চুবাইয়া মাইরা থুইয়া গেলে মায়ে খোঁজও পাইব না!

মায়ের সামনে মায়ের কথার অবাধ্যতা দেখানোর সাহস জীবনেও পাবে না জুলেখায়। যা করার সে মায়ের অগোচরে করে। যত ইচ্ছা তত ডুবায়। ডুব সাঁতার, ওপর সাঁতার- যা খুশি দেয়। দেয় পরান ভইরা। কিন্তু মায়ের সামনে লক্ষ্মীর মতোন -পানি তোলার লোটাখান হাতে নিয়া যায় সে রোজ, পুকুর-ঘাটে। সেদিনও গোসলের হুকুম পেয়ে সে ধুছমুছ লোটা হাতে নেয়, গামছাখান কান্ধে নিতেও ভোলে না। পেছন থেকে মায়ে ডাকে, ‘দ্যাখ কি বেবুঝ মাইয়া। মাথার বেণি মাথায় রইছে, সে যাইতাছে গোছল করতে। আয়, আগে বেণি খুইল্লা দেই।’

মাথা-ভর্তি মেয়ের য্যান চুল না! বাইরা মাইস্যা ঢল! কোমর ছুঁই ছুঁই চুল ভিজলে শুকান দায়! সেই চুল সারা দুপুর মায়ে নাড়ে চাড়ে শুকায়। তারপর বিকালভরে নানা ছন্দে বেণি বান্ধে। কোনোদিন কলা বেণি, কোনোদিন বেড়া বেণি, কোনো দিন নকশী-পাটি। আজকে মেয়ের চুলে আছে বেড়া বেণি। সেই বেণি মায়ে হুড়াহুড়ি করে কোনো মতে খুলে দেয়। চুলায় না চুকা বসানো! সেইটা না আবার পোড়ে! এই ভাবনায় মায়ে চুলার দিকে ছোটে দ্রুত পায়ে। তারপর তরকারি নাড়ানাড়িতে মন দিতে হয় বলে, মায়ের আর খেয়াল করার ফাঁকটা থাকে না যে, মেয়ে তার লোটা গামছাখানা ঠিকমতো সঙ্গে নিল কি না!

নিজেদের পুষ্কুনিখান বাড়ির পশ্চিমে। সেটা নামেই পুষ্কুনি, আসলে এত্তোটুক একটু ডোবা। চৈত মাসে তার পানি শুকাইতে শুকাইতে একদম তলায়। বাবায় ঘাটলা নামাতে নামাতে একেবারে পেরেশান। এমন চলবে জষ্টি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত। তারপর আঁতকা একদিন পানি জাগনা দেওয়া শুরু করবে। ধীরে-সুস্থিরে ফোলা দিতে থাকবে। শেষে আচমকা একদিন ধুছমুছ বেড়ে গিয়ে সেই পানি পুষ্কুনিরে করে দেবে ভর-ভরন্ত, ছলবলা। এখনকার ঘোলা ঘোলা, প্যাঁক মেশা পানি তখন হয়ে উঠবে ঝকঝকা কালো, টলটলা শীতল। তবে সেইদিন আসতে এখনো অনেক দিন বাকি।

ঘাটলার তক্তায় খাড়া দিয়ে মেয়ের মন  অভক্তিতে খাবিজাবি খেতে থাকে। চক্ষের সামনে এই যে  প্যাঁক-গোলা, ঘোলা, তপ্ত জিনিস- এরে নি শইল্লে দিতে মন সরে! মন লড়ে না।

নিজেদের পুষ্কুনির উঁচা পাড়ের পরে, অই যে মস্ত ক্ষেত। ঠাকুরবাড়ির ক্ষেত। বহুকাল তাতে আবাদ নাই, বহুকাল এই ক্ষেত পতিত পড়ে থাকা। এখন ক্ষেত বোঝাই কেবল জংলা খেজুর গাছ, আকন্দ ঝোপ আর শিয়ালকাঁটার ঝাড়। অই সকল ঝোপঝাড়ের ফাঁকফোঁকড় দিয়াই গেছে সরু, পায়ে হাঁটার রাস্তাখানা। গেছে ঠাকুরবাড়ির দিকে। এই রাস্তা দিয়েই পাড়ার সকল মাতারি ঝাঁক বেঁধে সকালের কালে যায় খাওয়ার পানি আনতে, নিত্যি। আর প্রায় প্রায় বহুজনে মিলে যায় ঠাকুরবাড়ির পুকুরে গোসল সারতে।

ঘাটলার তক্তায় খাড়া দিয়া থাকা জুলেখার চোখ আঁতকা যায় জংলা খেজুর গাছের দিকে। আর কী আচানকের কথা! খেজুর গাছ দেখতে দেখতে কি না তার চোখের সামনে ঝাপট দিয়া ওঠে ঠাকুরবাড়ির উত্তরের পুকুরখানা! ঠাণ্ডা শীতল ধীর গম্ভীর পানি- নজরের সামনে- ঢেউ খেলাইতে থাকে, ঢেউ খেলাইতে থাকে। আহারে! কি বাহারের সেই পানি! কত ঠাণ্ডার ঠাণ্ডা! খালি একবার  একটা ডুবও যদি দেওয়া যায় সেই পানিতে, পুরা দিনের জন্য শরীর শীতল হয়ে যায়।

মায়েরে গোপন করে জুলেখায় প্রায় প্রায়ই যায় তো সেই পুষ্কুনিতে। যায় একা একা। গোসল করে। ঝাপ্পুর-ঝুপ্পুর ডুবায়, ঝুম-ঝাম সাঁতরায়। নিত্যি নিত্যি পারে না, তবে বেশির ভাগ দিনই যায়। এক ছুটে ক্ষেত পার হয়, পলকা পায়ে হুমধুম ঘাটলার সিঁড়ি বায়, পানিতে নামে।

আহারে পানি কি তিরতিরা শীতল! কইলজা ইস্তক ঠাণ্ডা কইরা দেয়! তয়, পানিতে তো আর বেশিক্ষণ থাকার উপায়টা নাই জুলেখার। সে পানিতে নেমে ঝপাঝপ ডুব দেয়। কয় ঝটকা হাত-পাও ছোঁড়ে, তারপর য্যান উড়াল দিয়া ফিরা আসে নিজেগো বাড়ির ঘাটলায়। মায় একদিনও তো ধরতে পারে নাই জুলেখায় গোসলটা করতাছে কই! আর এই যে সে একলা একলা এতবার গেল-আইল- অই ছাড়া-বাড়ির ঘাটলায়, একদিনও তো ডরের কিছু হইতে দেখল না সে! মাইনষে তবে ডরায় ক্যান! ডরের কী আছে! ডরের তো কিচ্ছু নাই।

আজকা যুদি যায় সে, মায়ে বুঝব? ধইর ফালাইব? না মোনে হয়! কবে পারছে? একদিনও না। আজকাও মায়ে ধরতেই পারব না তার গোসলের আসল বিষয়খান। যাইব সে আজকাও ঠাকুরবাড়ির পুষ্কুনিতে ডুব দিতে? নাকি যাইব না আজকা সেয়! নিজেদের ঘাটলায় খাড়া দিয়ে জুলেখা এই নিয়া কতক্ষণ দোনোমোনো করে। শেষে তার মনে হতে থাকে যে; এই তপ্ত, প্যাঁকের মতন পানি সে কোনোমতেই শইল্লে দিতে পারব না। পারব না-ই।

বরং একদৌড়ে যাওয়াই যাক! আজকা নাইলে ডুব দিতে না নামল। খালি কয় লোটা মাত্র পয়-পরিষ্কার পানি ঢালবে সে মাথায়, ছপর ছপ। তারপর দিব সেয় এক দৌড়। নিজেগো ঘাটলায় আইতে আর কতখোন!

অমন যদি করা যায়, তাইলেই তো আর আজকা দেরী হবে না তার। মায়ে খোঁজ করার আগেই সে এসে হাজির হয়ে যাবে নিজেগো ঘাটলায়। যাইবই সে। জুলেখা পড়িমরি পায়ে ধুম ছুট দেয় ঠাকুরবাড়ির পুষ্কুনির দিকে। ঝোপ-ঝাড়ের সরু রাস্তাখান দিয়া মাইয়া এমন ছুট দেয়,য্যান উতলা পঙ্খী!  

এদিকে, মায়ে রান্না শেষ করে চুলায় পানির ছিটা দেয়, রান্ধন ঘরের ঝাট-পাট সারে, হাবিজাবি কোটাকুটি, সরা-পাতিলা ধোওয়া পানি– ছিটালে নিয়া ফালায়। হাত পয়-পরিষ্কার করে। তারপর পিঁড়ি পেতে মেয়ের খাওয়ার জায়গা করে। কাঁসার গেলাসে পানি ভরে। দুইটা লেবুপাতা ছিঁড়ে দেয় গেলাসের পানিতে। তাতে পানি খালি খাইতেই সোয়াদ লাগবো না, গন্ধেও মাইয়ার মনটা ফুরফুরা থাকব। কাঁসার থালখানের এক কিনারে নুন দেয়। এই করে সেই করে, আর বেড়ার জালি-জানালা দিয়া ক্ষণে ক্ষণে চায়। আসল নি মাইয়ায় উঠানে? গোসল শেষ হইলো তার!

না, আসে নাই। মায়ে আবার গিমা শাকের কড়াইটা চুলায় তোলে। কাঠের হাতাখানা দিয়া থ্যাতা হওয়া শাকেরে আরো থ্যাতা-ন্যাতা করে।  আধা নিভানো আগুনের আসল আবস্থাটা পরখ করে। যেইটুক ভাঁপ উঠছে আধা-নিভানো ছাই থেকে, তাতে কড়াইয়ের শাক সুন্দর গরম থাকবে, কিন্তু পুড়বে না। জুলির অমন গরমটাই খাইতে চায়!

‘আইলো মাইয়ায়?’ মায়ের চোখ দেখে যে, এখনো মেয়ে গোসল শেষ করে ফিরে নাই! ‘আরে! নিত্যির গোছলখান করতে কতখোন লাগে একটা মাইনষের!’ মায়ের এট্টু বিরক্তি লাগতে থাকে; ‘আজকা য্যান একটু বেশি করতাছে জুলিয়ে! এমুন ঢিলা হইলে পরের ঘর কেমনে করবো, এই মাইয়ায়!’

সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (সপ্তম কিস্তি)
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (ষষ্ঠ কিস্তি)
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (পঞ্চম কিস্তি)
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (চতুর্থ কিস্তি)
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (তৃতীয় কিস্তি)​
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (দ্বিতীয় কিস্তি)
সাক্ষী কেবল চৈত্র মাসের দিন (প্রথম কিস্তি)

পাঠকের পছন্দ

গরমে ঘামাচিতে জেরবার?

ভ্রমণের সময় যা মনে রাখবেন

কীভাবে হবেন ভালো সহকর্মী?

সর্বাধিক পঠিত
  1. অক্ষয়ের মামলা, সুদসহ টাকা ফেরত দিয়ে ‘হেরা ফেরি ৩’ ছড়ালেন পরেশ রাওয়াল
  2. শুধু অভিনেতা নন, পেশাদার পাইলটও ছিলেন মুকুল দেব
  3. বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই ঘরবন্দি ছিলেন মুকুল দেব
  4. পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটির মামলা ঠুকলেন অক্ষয় কুমার
  5. টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার ২’, মুক্তির তারিখ ঘোষণা
  6. বিয়ে নয়, এবার ‘লিভ ইন’ করতে চান সামান্থা!
সর্বাধিক পঠিত

অক্ষয়ের মামলা, সুদসহ টাকা ফেরত দিয়ে ‘হেরা ফেরি ৩’ ছড়ালেন পরেশ রাওয়াল

শুধু অভিনেতা নন, পেশাদার পাইলটও ছিলেন মুকুল দেব

বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই ঘরবন্দি ছিলেন মুকুল দেব

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটির মামলা ঠুকলেন অক্ষয় কুমার

টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার ২’, মুক্তির তারিখ ঘোষণা

ভিডিও
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ২৯৯
এক্সপার্ট টুডেস কিচেন : পর্ব ২৯৯
আলোকপাত : পর্ব ৭৭৫
ফাউল জামাই : পর্ব ৯৫
দরসে হাদিস : পর্ব ৬৫০
দরসে হাদিস : পর্ব ৬৫০
নাটক : প্রেম আমার
নাটক : প্রেম আমার
জোনাকির আলো : পর্ব ১২৩
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৬
রাতের আড্ডা : পর্ব ০৬
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৮৬৮
আপনার জিজ্ঞাসা : পর্ব ৮৬৮
ছাত্রাবাঁশ : পর্ব ০৮
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৫৯
মহিলাঙ্গন : পর্ব ৩৫৯

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Browse by Category

  • About NTV
  • Career
  • NTV Programmes
  • Advertisement
  • Web Mail
  • NTV FTP
  • Satellite Downlink
  • Europe Subscription
  • USA Subscription
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Contact
  • Archive

NTV Prime Android App

Find out more about our NTV: Latest Bangla News, Infotainment, Online & Live TV

Qries

Reproduction of any content, news or article published on this website is strictly prohibited. All rights reserved

x