চুয়াডাঙ্গায় পাটবিষয়ক মাঠদিবস অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেছেন, আবাদি জমি কমে আসায় কৃষকরা জমি ফেলে না রেখে অল্প সময়ে উৎপাদিত ফসলের দিকে ঝুঁকছেন। কৃষকের চাহিদা বিবেচনা করে মাত্র চার মাসে কাটার উপযোগী উচ্চ ফলনশীল জাতের পাট চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গার লোকনাথপুর মাঠে উচ্চফলনশীল ও-৯৮৯৭ জাতের পাটক্ষেত পরিদর্শনের সময় এসব কথা বলেন মহাপরিচালক।
ও-৯৮৯৭ জাতের পাটবীজের ফলন প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক নির্মল কুমার দে, জেলা বীজ প্রত্যয়ন কর্মকর্তা কামরুল হক, কনিকা সিড প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর আলম লিটন প্রমুখ।
আয়োজকরা জানান, সাধারণ পাটবীজে ফলন আসতে যে সময় লাগে ও-৯৮৯৭ জাতের পাটবীজে এর চেয়ে কম সময়ে উৎপাদন সম্ভব । ফলনও বেশি, বিঘা প্রতি ফলন প্রায় ১২ মণ। বাংলাদেশের ২৩টি জেলায় সাফল্যের সঙ্গে এই জাতের পাটের চাষ শুরু হয়েছে।