অডিওফাঁসের ঘটনায় চবি উপাচার্যের পিএসসহ দুজন বহিষ্কার
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অর্থ লেনদেনের ফোনালাপ ফাসঁ হওয়ার ঘটনায় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীন আক্তারের ব্যক্তিগত সহকারীসহ (পিএস) দুজনকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে শোকজের জবাব দেওয়ার পর উপাচার্যের সহকারী খালেদ মিসবাহুল মোকর রবীন ও কর্মচারী আহমদ হোসেনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস এম মনিরুল হাসান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অর্থ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় তদন্ত কমিটি কাজ করছে। তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্ত কর্মকর্তাসহ দুজনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
এস এম মনিরুল হাসান জানান, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষক নিয়োগে অর্থ লেনদেন সংক্রান্ত পাঁচটি ফোনালাপ ফাঁস হয়। গত ৫ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় ওই বিভাগের শিক্ষক নিয়োগ বাতিল করা হয়।
এর আগে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীন আক্তার জানান, ফার্সি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে শিক্ষক নিয়োগে আর্থিক লেনদেন নিয়ে দুজনের যে ফোনালাপ ফাঁস হয়েছে, তার আইনি ব্যবস্থা চলমান রয়েছে। পাশাপাশি দুজনের একজন উপাচার্যের পিএস খালেদ মিসবাহুল রবিনকে প্রত্যাহারসহ শোকজ করা হয়েছে এবং অপরজন হিসাব নিয়ামক আহমদ হোসেনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।