নিজের মেয়েকে ধর্ষণ, বাধা দেওয়ায় গলা কেটে হত্যা!

টানা দুই বছর ধরে নিজের মেয়েকে ধর্ষণ ও অবশেষে মেয়েকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বাবার বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে গোটা এলাকায়।
সংবাদমাধ্যম নিউজ১৮ এক প্রতিবেদনে জানায়, সম্প্রতি নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে গেলে বাঁধা দেয় ওই তরুণী। আর তাই রেগে গিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীর থেকে মেয়ের মাথা কেটে আলাদা করে ফেলে ওই ব্যক্তি।
ভারতের গোরক্ষপুরের এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তোলপাড় শুরু হয়েছে গোটা এলাকায়। গত ২৬ জুলাই রাতে ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণী তাঁর বাবাকে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় রেগে গিয়ে মেয়েকে গলা কেটে খুন করে সে। তারপর কাটা মাথা ও দেহটি একটি জলাশয়ে ফেলে দেয় সে।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত বাবার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে তার বড় মেয়ে। অভিযোগ পেয়ে শনিবার অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
খবরে বলা হয়, অভিযুক্তের স্ত্রী ১৫ বছর আগে মারা যান। ২০১৫ সালে তাঁর বড় মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। তারপর থেকে ছোট মেয়ে বাবার সঙ্গেই থাকত এবং সেই সুযোগে সে তাঁর ছোট মেয়েকে ধর্ষণ করত।