‘রেলে শিডিউল বিপর্যয়রোধে কড়া নজরদারি রয়েছে’
রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক বলেছেন, ‘রেলে শিডিউল বিপর্যয় রোধে কড়া নজরদারি রয়েছে। ঠিকভাবে যাত্রীদের বাড়ি পৌঁছানোর ব্যাপারে রেলকর্মীরাও আছেন সচেষ্ট।’
আজ মঙ্গলবার সকালে কমলাপুর রেলস্টেশন পরিদর্শনে এসে এ কথা বলেছেন রেলমন্ত্রী। পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘রেলে শিডিউল বিপর্যয়রোধে কড়া নজরদারি রয়েছে। যাতে শিডিউল বিঘ্ন না ঘটে, ঠিক টাইমে যাত্রীরা নিরাপদে যাত্রা করতে পারে এ ব্যাপারে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অত্যন্ত অ্যালার্ট আছেন।’
সকালে কমলাপুর রেলস্টেশন ঘুরে দেখা গেছে, খুলনাগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ছাড়া মোটামুটি সবকটি ট্রেন নির্দিষ্ট সময়ে স্টেশন ছেড়ে গেছে। স্টেশন ম্যানেজার জানালেন, এবার শিডিউল বিপর্যয়রোধে রয়েছে তাঁদের কড়া নজরদারি। রয়েছে অতিরিক্ত ট্রেনও।
ঈদ উপলক্ষে ট্রেনের অগ্রিম টিকেট কেনা যাত্রীরা ফিরতে শুরু করেছেন নিজ নিজ গন্তব্যে। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ওঠা লাগছে ট্রেনে তবে অনেকটা স্বস্তি আর নির্বিঘ্নেই বাড়ি ফিরছেন তাঁরা।
যাত্রীরা জানালেন, এবার মহাসড়কে যানজট থাকায় অনেকেই ট্রেনে বাড়ি ফেরাকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। অন্যদিকে খারাপ রাস্তার কারণে বেশ কিছু মহাসড়কে যানজট থাকায় ভোগান্তিতে বাড়ি ফিরতে হচ্ছে বাসযাত্রীদের।
উত্তরবঙ্গের কয়েকটি রুটে রাস্তা ভাঙা থাকার কারণে সময়মতো বাস চলাচল করছে না। তাই এসব রুটে দুই থেকে তিন ঘণ্টা শিডিউল বিপর্যয়ে পড়ছেন যাত্রীরা। তা ছাড়া অন্যান্য রুটে এই সমস্যা খুব একটা নেই বলে জানিয়েছেন বাসমালিকরা।