রাজশাহীতে ডিম দিবস উদযাপিত

ডিম সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং ডিম-ভীতি দূর করতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে রাজশাহীতে বিশ্ব ডিম দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ পোলট্রি শিল্প সমন্বয় কমিটি (বিপিআইসিসি) রাজশাহী বিভাগীয় উদযাপন কমিটির উদ্যোগে আজ শুক্রবার সকালে মহানগরীর আলুপট্টি থেকে শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি নগরীর কুমারপাড়া, সাহেববাজার জিরো পয়েন্টসহ বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ভবনে গিয়ে শেষ হয়। শোভাযাত্রা উদ্বোধন করেন বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদ।
শোভাযাত্রা শেষে রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ লাইভস্টক সমিতির (বিএলএস) সভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যান্ড ভেটেরিনারি সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. জালাল উদ্দিন সরদারের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন রাবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহম্মদ মিজানউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাবি কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. শাহানা কায়েস, ফার্মেসি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ড. একরামুল হক, প্রাথমিক শিক্ষা রাজশাহী বিভাগের উপপরিচালক আবুল খায়ের, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নিযাম উদ্দিন, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. ফারহানা হক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ইসমাঈল হক ও রাজশাহী চেম্বার সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান। সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. হেমায়েতুল ইসলাম আরিফ সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন।
সভায় জানানো হয়, সব বয়সের মানুষের জন্য ডিম একটি উত্তম খাদ্য। ডিম জ্যোতি বাড়ায়, অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে। লিউটিন এবং জিয়াজানথিন বার্ধক্যজনিত ক্ষয়রোধ করে। ক্যারোলিন হার্টের রোগপ্রতিরোধেও ডিম কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ডিম নিয়ে কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকি নেই।