ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার খুঁটিনাটি

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশের সবচেয়ে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালের ১ জুলাই এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। এ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বল্প পরিসরে বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করে। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিভাগ, অনুষদ, ইনস্টিটিউট ও একাডেমিক ভবন বৃদ্ধিসহ সার্বিকভাবে এর কার্যক্রমের পরিধি বৃদ্ধি পেয়ে এ পর্যন্ত এসেছে।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের প্রাচীনতম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লাখো শিক্ষার্থীর হৃদয়ে এক স্বপ্নের জায়গা। প্রতিবছর কয়েক লাখ শিক্ষার্থী তাদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন পূরণের জন্য ভর্তি পরীক্ষার আবেদন করে থাকে। এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ৫টি ইউনিটে মোট ৬ হাজার ৩৫টি আসনের বিপরীতে ২ লাখ ৯০ হাজার ৩৪১ জন প্রার্থী অনলাইনে ভর্তির আবেদন করেছেন। সে হিসেবে এবার প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৪৮ জন করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালিয়ে ভর্তি ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের জন্য ভর্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যাদি নিয়েই আমাদের এই আয়োজন।
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার তারিখ বা সময়ঃ
ভর্তি কমিটির নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ৩ জুন ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে। এরপর ৪ জুন কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিট, ১০ জুন বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিট, ১১ জুন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ঘ’ ইউনিট আর ১৭ জুন চারুকলা অনুষদভুক্ত ‘চ’ ইউনিটের সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ক, খ, গ ও ঘ ইউনিটের পরীক্ষা হবে বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত (দেড় ঘণ্টা)। তবে চারুকলার সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষাটি হবে বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত (৩০ মিনিট)।
কোন ইউনিটে কত আসন?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫ টি ইউনিটে পরীক্ষা হয়। এগুলো হল 'ক', 'খ', 'গ','ঘ', 'চ' ইত্যাদি। 'ক' ইউনিটে মোট আসনসংখ্যা হলো ১৮৫১ টি, 'খ' ইউনিটে আসন ১৭৮৮ টি, 'গ' ইউনিটে মোট আসন সংখ্যা ৯৩০ টি, 'ঘ' ইউনিটে ১৩৩৬ টি এবং 'চ' ইউনিটে মোট ১৩০ টি আসন রয়েছে।
কোন ইউনিটের অধীনে কোন অনুষদ/ ইনস্টিটিউট :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক’ ইউনিটের অধীনে আছে ১০ টি অনুষদ, যেমনঃ বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ফার্মেসী, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ, পরিসংখ্যান গবেষণা ও শিক্ষণ ইনস্টিটিউট, পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, তথ্য প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট ইত্যাদি।
'খ' ইউনিটে আছে মোট ১০ টি অনুষদ ও ইনস্টিটিউট । এর মধ্যে কলা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, আইন অনুষদ, আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, জীববিজ্ঞান অনুষদ (অন্তর্ভুক্ত বিভাগ: মনোবিজ্ঞান), সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব ডিজস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট ইত্যাদি।
'গ' ইউনিট শুধু ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ নিয়ে গঠিত। এ অনুষদের আওতাধীন বিভাগগুলো হলঃ ম্যানেজমেন্ট, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস, মার্কেটিং, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস, ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, অর্গ্যানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড লিডারশীপ ইত্যাদি।
'ঘ' ইউনিটে কলা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, বিজ্ঞান অনুষদ (অন্তর্ভুক্ত বিষয়ঃ গণিত ও পরিসংখ্যান বিভাগ), জীব বিজ্ঞান অনুষদ (অন্তর্ভুক্ত বিষয়ঃ মনোবিজ্ঞান বিভাগ), আইন অনুষদ, আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদ, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ এবং আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত।
'চ' ইউনিট শুধু চারুকলা অনুষদ নিয়েই গঠিত। এ অনুষদের বিভাগগুলো হলোঃ অঙ্কন ও চিত্রায়ণ, ভাস্কর্য, গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প, প্রিন্টমেকিং, প্রাচ্যকলা, শিল্পকলার ইতিহাস এবং মৃৎশিল্প ইত্যাদি।
ভর্তি পরীক্ষার আবেদন যোগ্যতাঃ
'ক' ইউনিটে পরীক্ষায় আবেদনকারী/প্রার্থীকে ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক বা সমমান এবং ২০২১ সালের বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ডের বিজ্ঞান/কৃষিবিজ্ঞান শাখায় উচ্চ মাধ্যমিক অথবা মাদ্রাসা বোর্ডের বিজ্ঞান শাখায় আলিম অথবা বিজ্ঞান শাখায় IAL/A-Level বা সমমানের বিদেশি ডিগ্রিধারী হতে হবে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক (বা সমমানের) গ্রেডভিত্তিক পরীক্ষার প্রতিটিতে পৃথকভাবে চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম ৩.৫ জিপিএসহ প্রাপ্ত জিপিএ-দ্বয়ের যোগফল ন্যূনতম ৮.০ হতে হবে।
'খ' ইউনিটের বেলায় মাধ্যমিক বা সমমান ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের মাধ্যমিক/সমমান উচ্চ মাধ্যমিক/সমমানের পরীক্ষায় (চতুর্থ বিষয়সহ) প্রাপ্ত জি.পি.এ-দ্বয়ের যোগফল অন্তত ৭.৫ (সাত দশমিক পাঁচ) হতে হবে এবং উভয় সমমান পরীক্ষায় স্বতন্ত্রভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩ থাকতে হবে।
'গ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার জন্য ব্যবসায় শিক্ষায় উচ্চমাধ্যমিক এবং বিজনেস ম্যানেজমেন্ট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-র যোগফল অন্তত ৭.৫০ (মাধ্যমিক/সমমান এবং উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় আলাদাভাবে ন্যূনতম ৩.০) থাকতে হবে। উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট গ্রুপ থেকে আগত প্রার্থীদের অ্যাকাউন্টিং বিষয়টি অবশ্যই থাকতে হবে এবং উক্ত বিষয়ে অন্তত গ্রেড পয়েন্ট ৩.০ থাকতে হবে।
'ঘ' ইউনিট থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে প্রার্থীকে উচ্চ মাধ্যমিকে মানবিক, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, মাদ্রাসা বোর্ডের ক্ষেত্রে আলিমে মানবিক ও বিজ্ঞানে বিভাগে পাস করা থাকতে হবে। এছাড়া বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স IAL/GCE (এ লেভেল) বা সমমানের বিদেশী সার্টিফিকেটের যেকোনো একটি পাস করেছে এবং যারা উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পঠিত বিষয় বাদ দিয়ে অন্য বিষয়ে বা বিভাগে ভর্তি হতে ইচ্ছুক তারা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে এবং পরীক্ষা দিতে পারবে।
'চ' ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার জন্য যেকোনো বিভাগ নিয়ে পাস করে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের গ্রেড ভিত্তিক পরীক্ষাদ্বয়ের চতুর্থ বিষয়সহ মোট প্রাপ্ত জিপিএ ন্যূনতম ৬.৫ হতে হবে। তবে উভয় পরীক্ষার কোনোটিতে আলাদাভাবে জিপিএ ৩.০-এর কম প্রাপ্ত প্রার্থী আবেদন করতে পারবে না।
পরীক্ষার ধরন, ইউনিটভিত্তিক মানবণ্টন ও পরীক্ষার সময়:
'ক' ইউনিটের পরীক্ষা MCQ(Multiple Choice Question) এবং লিখিত বা বর্ণনামূলক প্রশ্নে অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ১০০। তন্মধ্যে ৬০ নম্বরের এমসিকিউ (MCQ) এবং ৪০ নম্বরের লিখিত বা বর্ণনামূলক প্রশ্ন থাকবে। MCQ এর জন্য ৪৫ মিনিট এবং লিখিত এর (বর্ণনামূলক প্রশ্ন) জন্য ৪৫ মিনিট থাকবে। MCQ অংশে প্রতি বিষয়ে মোট নম্বর ১৫ করে, আর লিখিত অংশে প্রতি বিষয়ে মোট নম্বর থাকবে ১০ করে। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি প্রশ্নের মান ২ থেকে ৫ এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে।
'খ' ইউনিটের ভর্তি-পরীক্ষা MCQ ও লিখিত উভয় পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। মোট ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের পরীক্ষার MCQ অংশের জন্য ৪৫ মিনিট এবং লিখিত অংশের জন্য ৪৫ মিনিট বরাদ্দ থাকবে। এতে MCQ অংশে বাংলা, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান থেকে মোট ৬০ টি প্রশ্নে ৬০ নম্বর থাকবে (৬০×১) এবং লিখিত অংশে বাংলা ও ইংরেজি থেকে ২০+২০ করে ৪০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে।
'গ' ইউনিটের পরীক্ষায়ও MCQ বা বহুনির্বাচনী অংশের জন্য ৬০ নম্বর আর লিখিত অংশের জন্য ৪০ নম্বর ধরা হয়েছে। তবে এ ইউনিটে বাংলা ইংরেজির পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের বিষয়সমূহ যেমনঃ হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, মার্কেটিং ও ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং ইত্যাদি থেকে প্রশ্ন আসবে।
'ঘ' ইউনিটের ক্ষেত্রেও বহুনির্বাচনী ও লিখিত অংশের জন্য যথাক্রমে ৬০ ও ৪০ নম্বর ধরা হয়েছে। তবে 'খ' ইউনিটের লিখিত অংশে সাধারণ জ্ঞান না থাকলেও এই ইউনিটের লিখিত অংশে সাধারণ জ্ঞান থেকেও প্রশ্ন থাকবে।
উল্লেখ্য, MCQ পরীক্ষায় বাংলায় ন্যূনতম ০৬ নম্বর, ইংরেজিতে ন্যূনতম ০৬ নম্বর, সাধারণ জ্ঞানে ন্যূনতম- ১২ নম্বর পেলে উত্তীর্ণ বলে বিবেচিত হবে। MCQ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে প্রাপ্ত নম্বরের ক্রম অনুযায়ী প্রত্যেক গ্রুপের (বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক শাখার) মোট আসন সংখ্যার কমপক্ষে পাঁচ গুণ লিখিত উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে। লিখিত পরীক্ষার অংশে ন্যূনতম ১২ নম্বর পেতে হবে। MCQ ও লিখিত উভয় পরীক্ষা মিলিয়ে সর্বমোট পাস নম্বর ৪০।
'চ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা মোট ১০০ মার্কে দুইটি অংশে অনুষ্ঠিত হবে। একটি হল সাধারণ জ্ঞান (MCQ), এতে ৪০ নম্বর। আর অন্যটি হল অঙ্কন (ফিগার ড্রয়িং), এতে ৬০ নম্বর। সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষা পরীক্ষার্থীর আবেদন ফরমে পছন্দকৃত বিভাগীয় শহরের নির্ধারিত কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। আর দ্বিতীয়াংশের "অঙ্কন' (ফিগার ড্রয়িং) পরীক্ষার তারিখ সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষার দিন জানিয়ে দেওয়া হবে।
তাছাড়া সাধারণ জ্ঞান অংশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে পঠিত বাংলা ও ইংরেজিসহ চারুকলার বিভিন্ন বিভাগ সম্পর্কিত বা বিষয় ভিত্তিক প্রশ্ন, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সমসাময়িক ঘটনাবলি প্রভৃতি বিষয়ে প্রশ্ন থাকবে। প্রথমাংশের (সাধারণ জ্ঞান) ফলাফল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। এই সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষার ফলাফলের মেধাক্রম অনুসারে শুধুমাত্র প্রথম ১,৫০০ (এক হাজার পাঁচশত) জন পরীক্ষার্থাকে "অঙ্কন' (ফিগার ড্রয়িং) পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত করা হবে।
উল্লেখ্য, প্রতি ইউনিটের পরীক্ষার বহু নির্বাচনী অংশে প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা হবে।
ভর্তি সহায়ক বইসমূহঃ
পরীক্ষার ভালো প্রস্তুতির জন্য পাঠ্যবই খুব ভালোভাবে পড়তে হবে। তাছাড়া পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধারণার জন্য বিগত বছরের প্রশ্ন দেখা যেতে পারে। তবে সাধারণ জ্ঞানে ভাল করতে লাইব্রেরি থেকে ইচ্ছেমতো মানসম্মত যেকোনো বই কিনে পড়া যেতে পারে।