বিজ্ঞাপন, ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি, সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ারিং, বিভিন্ন আইডিয়া জেনারেট করে ব্যবসার প্রসারে কাজ করার প্রত্যয় নিয়ে যাত্রা শুরু করল ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘ডিসেলস’। আজ রোববার (১২ মে) বিশ্ব মা দিবসে বিশ্বের সব মায়েদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে যাত্রা শুরু করল প্রতিষ্ঠানটি।

ডিসেলসের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের প্রায় প্রতিটি খাতই এখন প্রযুক্তি নির্ভর। অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রচার, প্রসারের প্রায় পুরোটাই এখন সামাজিক মাধ্যম কেন্দ্রীক। তবে অনেকসময় দেখা যায় মানসম্মত কন্টেন্ট বা পরিকল্পনার অভাবে প্রতিষ্ঠানের অর্থের অপচয় হয়। এসব সমস্যার সামগ্রিক সমাধান করে ব্যবসায় শতভাগ সফলতা আনতেই ‘ডিসেলসের’ প্রতিষ্ঠা। 

‘ওয়ানস্টপ সলিউশন, থিঙ্ক ডিফ্রেন্ট’ স্লোগান ধারণ করেই পথচলা শুরু হলো প্রতিষ্ঠানটির। ক্লায়েন্টদের ব্যবসায় ডিজিটালসহ সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ‘ডিসেলস’। আর এসব সেবা দেওয়ার জন্য ডিসেলসের রয়েছে চারটি উইং। 

অ্যাড নেটওয়ার্ক

ডিসেলসে রয়েছে একটি অ্যাড নেটওয়ার্ক। যা একসঙ্গে ৩০ হাজারের বেশি ওয়েবসাইট, অ্যাপ ও গেমসে বিজ্ঞাপন চালানোর সুবিধা দিয়ে থাকে। এই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতাদের তাদের পছন্দের ও টার্গেটেড গ্রাহকদের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। বিজ্ঞাপনগুলো যেন সঠিক জায়গায় পৌঁছায় এবং কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত করাই এই উইংয়ের লক্ষ্য।

গ্রিন

যেকোনো ডিজিটাল প্লাটফর্মের জন্য ক্রিয়েটিভ, স্ট্রাটেজি, মিডিয়া বায়িং থেকে শুরু করে যেকোনো ব্র্যান্ডকে প্রচারের সবচেয়ে বড় মাধ্যম অনলাইন। আর এই কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনার পণ্য বা ব্রান্ডকে ডিজিটাল মাধ্যমে সবার কাছে আকর্ষণীয় করে তুলবে টিম গ্রিন। নতুন আইডিয়া ও সর্বশেষ তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে কাজ করে গ্রিন টিম।

আমব্রেলা

ডিজিটাল মার্কেটিং এর জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং। আমব্রেলা প্রচারণার জন্য এই জনপ্রিয় মাধ্যমটিকে নানাভাবে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করে এবং তা বাস্তবায়ন করে। এর আওতায় দেশের জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েন্সররা, বিভিন্ন অঙ্গনের জনপ্রিয় তারকাদের সঙ্গে কাস্টমারের যোগাযোগ স্থাপন, তাদের নিয়ে কন্টেন্ট তৈরিসহ তা নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকাশ করার কাজ করে আমব্রেলা।

লাইটহাউস 

ডিসেলসের আরেকটি প্রতিষ্ঠান লাইট হাউস। ব্র্যান্ডের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্পন্ন ও ব্যতিক্রমী ভিডিও কনটেন্ট তৈরি, তা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মনিটাইজ করা, বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তির সামাজিক যোগাযোমাধ্যমগুলোকে দেখভাল করা এবং সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এসব প্লাটফর্ম থেকে রেভিনিউ বৃদ্ধিতে সহায়তা করা লাইটহাউসের মূল কাজ।