তারুণ্যের শক্তিকে ধারণ করে পালিত হচ্ছে ক্রীড়া দিবস

শান্তি ও উন্নয়নের বার্তা নিয়ে বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস। একই সঙ্গে বাংলাদেশেও আজ রোববার (৬ এপ্রিল) পালন করা হচ্ছে দিনটি। এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য— ক্রীড়াঙ্গনে সবার জন্য সমতা নিশ্চিত করা এবং সামাজিকভাবে খেলাধুলাকে যুক্ত করা।
বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম খেলাধুলা। শরীর ও মন ঠিক রাখতে জুড়ি নেই খেলাধুলার। তবে, এটি কেবল বিনোদনেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। বিশ্বব্যাপী খেলাধুলা হয়ে উঠেছে বাণিজ্যের বড় মাধ্যম। পেশাদার ক্রীড়াবিদরাও পরিণত হয়ে উঠেছেন সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিতে।
বাংলাদেশ সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দিনব্যাপী নানা আয়োজনে দিবসটি পালিত হচ্ছে। তারুণ্যের শক্তিকে ধারণ করে এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য রাখা হয়েছে—তারুণ্যের অংশগ্রহণ, খেলাধুলার মানোন্নয়ন। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, ক্রীড়া ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন, বোর্ড, ক্রীড়া সংগঠকও সংশ্লিষ্টরা নানা কর্মসূচি পালন করছে।
সময়ের পরিক্রমায় দেশের ক্রীড়াঙ্গনের প্রসার ঘটেছে। পাশাপাশি ক্রীড়া অবকাঠামো শক্ত হয়েছে। দেশের সকল উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে ১২৫টি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি ৪টি বিভাগীয় স্টেডিয়াম, ৬৪টি জেলায় ৬৮টি জেলা স্টেডিয়ামসহ দেশব্যাপী ১৮টি সুইমিংপুল, ১০টি কিট ইনডোর স্টেডিয়াম, ৭টি ক্রীড়া কমপ্লেক্স নিয়ে ভাবে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন।