ইরাকে ভয়াবহ ধুলিঝড়, বহু হাসপাতালে

ইরাকে এমন ধুলিঝড় ইদানিং প্রায়ই দেখা যাচ্ছে। গতকাল রোববার বাগদাদ ও নাজাফসহ বেশকিছু শহরে ধুলিঝড় কমলা রঙ ধারণ করে। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বেশকিছু ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।
ইরাকের মধ্য ও পশ্চিমাঞ্চলজুড়ে এই ধুলিঝড়ের ফলে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যায় অনেক মানুষকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছে।
বাগদাদের রাস্তায়, যানবাহনে ও দোকানপাটে ধুলোবালির আস্তর পড়ে গেছে। ঘরবাড়ি দেখে মনে হচ্ছে, যেন দীর্ঘদিনের অব্যবহৃত পুরনো স্থাপনা।

ধুলিঝড়ে উড়োজাহাজের ফ্লাইটগুলো রাজধানী বাগদাদ ও শিয়া অধ্যুষিত শহর নাজাফে বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়।
এ ঘটনায় রোববার নাজাফে ৬৩ জন এবং আনবার ও অন্য শহরে ৩০ জনের মতো শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

ইরাকে এপ্রিলজুড়ে এমন ধুলিঝড় বেশ কয়েকবারই হয়েছে। এতে জনজীবন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়। বাগদাদ, নাজাফ ও ইরবিলে ফ্লাইটগুলো দ্রুত জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। বহু মানুষকে ভর্তি হতে হয় হাসপাতালে।