শুরুটা বিজ্ঞাপন দিয়ে, হেঁটেছেন শোবিজের নানান বাঁকে। বড় পর্দায় অভিষেক ‘সেদিন বৃষ্টি ছিল’ সিনেমার মাধ্যমে। বলছি সুমিত সেনগুপ্তের কথা। এখন বড় পর্দায় বেশ নিয়মিত।

এবার তিনি রাশিদ পলাশের ‘ময়ূরাক্ষী’ সিনেমায়। চরিত্র একজন পরিচালক; নাম রাইছু খান। নিজেকে সব সময় গ্রেট মনে করেন আর অন্যদের ভাবেন মেধাহীন। কাউকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না, যা হওয়ার তা রাইছুকে দিয়েই হবে। তার কাছে সত্যজিৎ, ঋত্বিক ঘটক কোনও ফিল্মমেকারই না।

সুমিত জানান, এবারই প্রথম কোনও পরিচালকের চরিত্রে দেখা যাবে তাঁকে।

সুমিত বলেন, ‘একটা সময় কিন্তু নির্মাতা হওয়ার খুব ইচ্ছা ছিল আমার। সেটা আর হয়ে ওঠা হয়নি। তবে এবার যেন সেই ইচ্ছা পূর্ণ হলো চরিত্রটির মাধ্যমে।’

‘ময়ূরাক্ষী’ সিনেমার দৃশ্যে অভিনেতা সুমিত সেনগুপ্ত। ছবি : সংগৃহীত

এ প্রসঙ্গে নির্মাতা রাশিদ পলাশ বলেন, ‘আমরা শুরু থেকেই চরিত্র নিয়ে খুব চিন্তার মধ্যে ছিলাম, কে আসলে চরিত্রটির জন্য ঠিকঠাক হতে পারে। সে ক্ষেত্রে মনে হয়েছে সুমিত ঠিকঠাক আছে। আমাদের ছবির গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র বলতে পারেন। দর্শক মজা পাবেন।’

এর আগে রাশিদ পলাশের ‘পদ্মাপূরাণ’ সিনেমার মূল চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সুমিত।

গোলাম রাব্বানীর চিত্রনাট্য ও সংলাপে ‘ময়ূরাক্ষী’-তে আরও অভিনয় করছেন ববি, সুদীপ, দীপক সুমন, জুলফিকার চঞ্চল, সাদিয়া মাহি, মুহিন, মানিক শাহসহ অনেকে। আর ইন্টারন্যাশনালের প্রযোজনায় ছবিটির নির্বাহী প্রযোজক শাহাদাৎ হোসেন লিটন।