দ্রুত উইকেট তুলে ম্যাচে ফিরল নিউজিল্যান্ড

রোহিত শর্মার ব্যাটে ভারত এগিয়ে চলছিল দুর্বার গতিতে। উদ্বোধনী জুটিতে শুভমান গিলের সঙ্গে মিলে রোহিত তোলেন ১০৫ রান। এরপর খানিকটা ব্যাকফুটে চলে যায় ভারত। হারায় দ্রুত উইকেট। মিচেল স্যান্টনারের বলে গ্লেন ফিলিপসের আরেকটি দুর্দান্ত ক্যাচে পরিণত হন গিল। ৫০ বলে ৩১ করেন তিনি।
ওয়ানডাউনে নেমে টিকতে পারেননি কোহলি।মাইকেল ব্রেসওয়েলের বলে লেগবিফোরের ফাঁদে পড়েন তিনি। ইনিংসে মুখোমুখি হওয়া দ্বিতীয় বলে আম্পায়ার আউট দিলেও রিভিউ নেন কোহলি। তবে, সেটি আউটই হওয়ায় তাকে ফিরতে হয় সাজঘরে। করেন ২ বলে ১ রান।
একপ্রান্তে ব্যক্তিগত শতকের দিকে ছুটছিলেন রোহিত। তবে, থামতে হয় ভারতীয় অধিনায়ককেও। ৮৩ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৬ রান করে রাচিন রবীন্দ্রের বলে টম লাথামের স্ট্যাম্পিং িহয়ে বিদায় নেন রোহিত। বিনা উইকেটে ১০৫ রানে থেকে ১২২ রানে ৩ উইকেট হারায় ভারত। একপেশে হয়ে যাওয়া ম্যাচ জমিয়ে তোলেন কিউই বোলাররা।
জয়ের পথে দুর্বার ভারত
নিউজিল্যান্ডের ছুঁড়ে দেওয়া ২৫২ রানের লক্ষ্যটা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভীষণ অল্পই মনে হচ্ছে। কোনো বাধা ছাড়াই এগোচ্ছে ভারত। কোনো উইকেট না হারিয়ে স্কোরবোর্ডে যোগ করেছে শতরান। উদ্বোধনী জুটিতে শতরান পার করা ভারতের হয়ে ইতোমধ্যে হাফসেঞ্চুরি করেছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
১৭ ওভার পেরিয়ে ভারত রান তুলছে ৬-এর কাছাকাছি রানরেটে।
রান তাড়ায় ভারতের দারুণ শুরু
দুবাইয়ের পিচে আড়াই শ রানকে চ্যালেঞ্জিং বলা চলে। তবে, রান তাড়ায় যখন ভারত, সেটি অনেকটাই কম হয়ে যায়। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে আজ রোববার (৯ মার্চ) নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২৫২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করছে ভারত। বরাবরের মতোই অধিনায়ক রোহিত শর্মা শুরুটা করেছেন দ্রুতগতিতে। শুভমান গিলকে সঙ্গে নিয়ে ওপেনিংয়ে ভারতকে এনে দিয়েছেন শুভসূচনা। প্রথম ৬ ওভার শেষে ব্লু আর্মিরা রান তুলেছে ওভারপ্রতি ৬-এর বেশি রানরেটে।
শিরোপার মুকুট পরতে ভারতের সামনে লক্ষ্য ২৫২
শিরোপা মঞ্চে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নেয় নিউজিল্যান্ড। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচটিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে স্কোরবোর্ডে ৭ উইকেটে ২৫১ রান জমা করেছে কিউইরা। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৩ রান করেছেন ডেরিল মিচেল। ১০১ বলে তার ইনিংসটিতে ছিল তিনটি বাউন্ডারি।
ভারতের হয়ে বল হাতে ৪৫ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন বারুন চক্রবর্তী। ৪০ রানের বিনিময়ে কুলদীপ যাদবের শিকারও ২টি। একটি করে উইকেট নেন রবীন্দ্র জাদেজা ও মোহাম্মদ শামি।