তারকার শেষ
শেষ কবে অভিমান করেছিলেন ভাবনা?

আশনা হাবিব ভাবনা, এ সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী। সব সময় হাসিখুশি থাকতে পছন্দ করেন তিনি। মাঝেমধ্যে ভাবনা কষ্টও পান। কিন্তু তাঁর এই কষ্টে থাকার কারণটা কী? জানতে তো ইচ্ছা হতেই পারে। এনটিভি অনলাইনের সঙ্গে এক আলাপে শুধু শেষ কষ্ট পাওয়ার গল্পই নয়, আরো অনেক শেষ ঘটে যাওয়ার কথা বলেছেন ভাবনা।
শেষ চমক
আমার জন্মদিন ৩ আগস্ট। এবার জন্মদিনের আগে আমি সিঙ্গাপুরে ঘুরতে গিয়েছিলাম। আর জন্মদিনেই ঢাকায় ফিরি আমি। বিকেলে বাসায় ফেরার পর অনেক ক্লান্ত ছিলাম। হঠাৎ আব্বু এসে বলল, ‘চলো, ড্রয়িংরুমে যাই। তোমার সঙ্গে কথা আছে।’ আব্বুর কথামতো আমি ড্রয়িংরুমে প্রবেশ করে দেখি, আমার সব বন্ধু এসে হাজির। আমার প্রিয় বন্ধু মেহজাবীন, ফারহানা নিশো আপু এসেছিলেন। এ ছাড়া আমার ছোট বোনের বন্ধুরাও ছিলেন উপস্থিত। আমি খুব চমকে গিয়েছিলাম সেদিন।
শেষ ফ্লার্ট
কয়েক দিন আগেই হয়েছে। আমার পরিচিত একজন মানুষ আমার সঙ্গে ফ্লার্ট করেছে। ফেসবুক অথবা ভাইবারে সে ফ্লার্ট করেনি। সরাসরি ফোনে আমার সঙ্গে ফ্লার্ট করার চেষ্টা করেছে সে। কেউ ফ্লার্ট করলে সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারি। আমি এ ব্যাপারে অনেক এক্সপার্ট।
শেষ অভিমান
আব্বু-আম্মু দুজনকেই আমি ভীষণ ভালোবাসি। কিন্তু কেন জানি কোনো কারণ ছাড়াই আম্মুর সঙ্গে আমার দুদিন পর পর অভিমান হয়।
শেষ শপিং
গতকালই আমার চাচাতো বোনের জন্য অনেক শপিং করেছি। আর আমি আমার জন্য শেষ শপিং করেছিলাম সিঙ্গাপুরে। সেটা গেল আগস্ট মাসে। আমি দেশের বাইরে থেকে শপিং করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
শেষ আনন্দ
আমার পরিবারের সঙ্গে প্রতিদিনই আমি আনন্দে থাকার চেষ্টা করি। কিছুদিন আগে আমার কাজিনদের সঙ্গে অনেক মজা করেছি। আর মাঝেমধ্যে রাতের বেলা আম্মুর সঙ্গে আমি ঘুমাই। যখন আমি অসুস্থ থাকি, তখনই মূলত ঘুমাই আম্মুর সঙ্গে। তখন অনেক আনন্দ হয় আমার।
শেষ কষ্ট
প্রতি রাতেই কষ্ট পাই। এর কারণ একটাই, অন্ধকার ভয় লাগে আমার। আমি আলো খুব পছন্দ করি। আর একটা বিষয় শেয়ার করি, আমি কিন্তু ক্যান্ডেল-লাইট ডিনার পছন্দ করি না। ঝলমলে আলোতেই আমার খেতে ভালো লাগে।